পল্লী কবি জসীম উদ্দিন এর কবিতা

এই গাঁযের এক চাষার ছেলে লম্বা মাথার চুল,

কালো মুখেই কালো ভ্রমর, কিসের রঙিন ফুল !

কাঁচা ধানের পাতার মত কচি-মুখের মায়া,

তার সাথে কে মাখিয়ে দেছে নবীন তৃণের ছায়া।

কবি জসিম উদ্দীন ১৯০৩ সনের পহেলা জানুয়ারি ফরিদপুর জেলার় তাম্বুলখানা গ্রামে জন্মগ্রহন করেন।বাবার নাম আনসার উদ্দিন মোল্লা। তিনি পেশায় একজন স্কুল শিক্ষক ছিলেন। মা আমিনা খাতুন ওরফে রাঙাছুট। জসীমউদ্দীন ফরিদপুর ওয়েলফেয়ার স্কুল,ও পরবর্তীতে ফরিদপুর জেলা স্কুল থেকে পড়ালেখা করেন।১৯৩৮ সনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা বিভাগের প্রভাষক হিসেবে যোগ দেন। ১৯৬৯ সনে রবীন্দ্র ভারতী বিশ্ববিদ্যালয় কবিকে সম্মান সূচক ডি লিট উপাধিতে ভূষিত করেন।

ওই খানে তোর দাদীর কবর ডালিম গাছের তলে

তিরিশ বছর ভিজায়ে রেখে‍ছি দুই নয়নের জলে

এতটুকু তারে ঘড়ে এনেছিনু পরীর মত মূখ

পুতুলের বিয়ে ভেংগে গেছে বলে ‍কাদিঁয়া ভাষাইত বুক

এখানে ওখানে ঘুরিয়া ফিরিয়া ভেবে হইতাম সাড়া

সারা বাড়ি ভড়ি এত সোনা মোর ছড়াইয়া গেল কারা

মাটি আর মানুষের কবি পল্লী কবি জসিম উদ্দীন। গ্রামের হাওয়া আর ধূলিকণার সাথে যার কবি মন সর্বদা ভেসে বেড়িয়েছে। প্রাণবন্ত ও সহজ উচ্চারণে মানুষের মনের কথাগুলো তিনি সাজিয়েছেন এত সুন্দর করে যে, পাঠক মাত্রই স্বীকার করবেন আমাদের গ্রাম যেন ঠিক জসিম উদ্দীনের অনুরূপ। কবিতার মধ্য দিয়ে কবি তার শহুরে বন্ধুদেরকে নিযে গেছেন পল্লী মায়ের কোলে। গ্রামের আকর্ষণীয় মায়াবী রূপ কবিকে পাগল করেছে বারবার। বাংলার পল্লী সঙ্গীতের সুরে রচিত তার গানগুলো এ দেশের মানুষকে মাতিয়ে তুলেছিল। জসিম উদ্দীনের নকশী কাঁথার মাঠ, সোজন বাধিয়ার ঘাট, বালুচর, ধানতে, রঙিলা নায়ের মাঝি প্রভৃতি কাব্য বিশেষ সমাদৃত ও জনপ্রিয় হয়েছে। এই কাব্যগুলোতে জসিম উদ্দীন অসাধারণ দরদ ও সাফল্যের সাথে সাধারণ মানুষের সুখ-দুঃখের কথা বর্ণনা করেছেন। তিনি ১৯৭৬ সালে ১৪ মার্চ পরলোক গমন করেন।

Dieser gamyera einen Clown Junge lange Haare,

Schwarze Lippen Schwarz Hornet, was für bunte Blumen!

Roher Reis Blatt Mund zart wie Maya,

Wer verschmiert mit Gras Schatten Deche.

Im Januar 1903 wurde das erste Jahr des Dichters Jasimuddin im Dorf Faridpur jelara tambulakhana karenababara Namen Ansar Uddin Molla geboren. Sie war ein Lehrer von Beruf. Ranachuta Mutter Amina Khatun alias. Jasimuddin Faridpur Welfare School und später von 0,1938 in Faridpur Bengali Abteilung der Universität Dhaka studierte, als Dozent verbunden. Im Jahr 1969 wurde mit dem Titel ausgezeichnet mit dem D-lit den Dichter Rabindra Bharati Universität, zu ehren.

Ihre Großmutter war eigentlich unter dem Granatapfelbaum begraben

Dreißig Jahre haben zwei Augen Wasser bhijaye

Enechinu beherbergte ihr Teil wie ein Engel mukha

Kadimya Ehe hat kaputte Puppe Buch bhasaita

Hier hätte ich zurückgedreht und als Antwort

Mein Gold wurde alles rund um das Haus, bhari verstreut Wer

Und der Dichter, der Dichter Jasimuddin ländlichen Boden. Und mit dem Staub in der Luft des Geistes des Dichters schwimmend gewandert. Er ist lebhaft und leicht Aussprache von Wörtern in den menschlichen Geist ist so schön gestaltet, dass, sobald der Leser wird zustimmen, dass unser Dorf Jasimuddin ähnlich ist. Durch Poesie, Dichter, hat die Gemeinschaft mit ihren städtischen und ländlichen Gebieten Freunde aus der Kindheit. Kein Assistent Dorf hat sich in einem verrückten Dichter immer wieder gedreht. Folk Melodien der Lieder von ihm komponiert hatte, die Menschen in diesem Land gefüllt. Jasimuddin Nokshi Kanthar Feld, trat Sojana Ghat, Regal, dhanate, ranila Nair und Waterman und Dichtung insbesondere war beliebt Favoriten. Jasimuddin kabyagulote dieses außergewöhnliche Gefühl von Glück und Traurigkeit beschreibt erfolgreich den gemeinen Mann. Er starb am 14. März 1976 entfernt.